গত ২৪ ঘন্টায় মারা গেছেন ৩৭ জন, সুস্থ ১,৫৪৬


দেশে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৩৭ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। আর সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৫৪৬ জন।
গতকালের চেয়ে আজ ৩ জন বেশি মৃত্যুবরণ করেছেন। গতকাল ৩৪ জন মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এখন পর্যন্ত দেশে এ ভাইরাসে মৃত্যুবরণ করেছেন ২ হাজার ৬১৮ জন। করোনা শনাক্তের বিবেচনায় আজ মৃত্যুর হার ১ দশমিক ২৮ শতাংশ। আগের দিনও এই হার ছিল ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।

আজ দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত অনলাইন হেলথ বুলেটিনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানান।

অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা জানান, করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় হাসপাতাল এবং বাসায় মিলিয়ে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৫৪৬ জন। গতকালের চেয়ে আজ ১৭৩ জন বেশি সুস্থ হয়েছেন। গতকাল সুস্থ হয়েছিলেন ১ হাজার ৩৭৩ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ৬৪২ জন।

তিনি জানান, আজ শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আগের দিন এই হার ছিল ৫৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ সুস্থতার হার দশমিক ১ শতাংশ বেশি।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘন্টায় ১০ হাজার ৬২৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২ হাজার ৪৫৯ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। গতকালের চেয়ে আজ ২৫০ জন কম শনাক্ত হয়েছেন। গতকাল ১০ হাজার ৯২৩ জনের নমুনা পরীক্ষায় শনাক্ত হয়েছিলেন ২ হাজার ৭০৯ জন।

তিনি জানান, দেশে এ পর্যন্ত মোট ১০ লাখ ২৮ হাজার ২৯৯ জনের নমুনা পরীক্ষায় ২ লাখ ৪ হাজার ৫২৫ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। মোট পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ১৪ শতাংশ। আগের দিন এ হার ছিল ২৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। আগের দিনের চেয়ে আজ শনাক্তের হার ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ কম।

ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, ‘করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘন্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১০ হাজার ৯৩৫ জনের। আগের দিন সংগ্রহ করা হয়েছিল ১০ হাজার ৬৩২ জনের। গতকালের চেয়ে আজ ৩০৩টি নমুনা বেশি সংগ্রহ করা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় দেশের ৮০টি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১০ হাজার ৬২৫ জনের। আগের দিন নমুনা পরীক্ষা হয়েছিল ১০ হাজার ৯২৩ জনের। গত ২৪ ঘন্টায় আগের দিনের চেয়ে ২৯৮টি কম নমুনা পরীক্ষা হয়েছে।

তিনি জানান, ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ২৯ জন পুরুষ এবং ৮ জন নারী। এখন পর্যন্ত মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে পুরুষ ২ হাজার ৬৯ জন; ৭৯ দশমিক ০৩ শতাংশ এবং নারী ৫৪৯ জন; ২০ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণকারীদের বয়স বিশ্লেষণে দেখা যায়, তাদের মধ্যে ৯০ থেকে ১শ’ বছরের মধ্যে ১ জন, ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ১ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ৪ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ২০ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৬ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৩ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১ জন, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ১ জন রয়েছেন। এ পর্যন্ত যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের মধ্যে শূন্য থেকে ১০ বছরের মধ্যে ১৭ জন; দশমিক ৬৫ শতাংশ, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ২৯ জন; ১ দশমিক ১১ শতাংশ, ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে ৭৯ জন; ৩ দশমিক ০২ শতাংশ, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১৮১ জন; ৬ দশমিক ৯১ শতাংশ, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে ৩৭০ জন; ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ৭৭৮; ২৯ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং ষাটোর্ধ্ব ১ হাজার ১৬৪ জন; ৪৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

তিনি জানান, ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৮ জন, রাজশাহী বিভাগে ৩ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১ জন, রংপুর বিভাগে ১ জন এবং খুলনা বিভাগে ৭ জন রয়েছেন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে ৩২ জন এবং বাসায় ৫ জন মারা গেছেন। এ পর্যন্ত বিভাগওয়ারী মৃতের সংখ্যা ঢাকা বিভাগে ১ হাজার ২৮৪ জন; যা ৪৯ দশমিক ০৫ শতাংশ; চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৬৬ জন, যা ২৫ দশমিক ৪৪ শতাংশ; রাজশাহী বিভাগে ১৩৯ জন, যা ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ; খুলনা বিভাগে ১৬৩ জন, যা ৬ দশমিক ২৩ শতাংশ; বরিশাল বিভাগে ৯৮ জন, যা ৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ; সিলেট বিভাগে ১২২ জন, যা ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ; রংপুর বিভাগে ৮৮ জন, যা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ৫৮ জন, যা ২ দশমিক ২২ শতাংশ।

২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যে হাসপাতালে মারা গেছেন ৩২ জন, বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেছেন ৫ জন বলে তিনি জানান।
অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, ‘ঢাকা মহানগরীতে কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালে সাধারণ শয্যা সংখ্যা ৬ হাজার ৩০৫টি, সাধারণ শয্যায় ভর্তি রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ১৯৩ জন, ২৪ ঘন্টায় রোগী ভর্তি হয়েছে ২৭৭ জন, ২৪ ঘন্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড় পেয়েছেন ১১৫ জন এবং শয্যা খালি আছে ৪ হাজার ৭০৬টি। ঢাকা মহানগরীতে আইসিইউ শয্যায় ভর্তি আছে ১৫০ জন এবং খালি আছে ৭৫টি শয্যা। চট্টগ্রাম মহানগরীতে সাধারণ শয্যা সংখ্যা ৬৫৭টি, সাধারণ শয্যায় ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ৩শ’ জন, ২৪ ঘন্টায় রোগী ভর্তি হয়েছেন ৪২ জন, হাসপাতাল থেকে ছাড় পেয়েছেন ৪১ জন এবং শয্যা খালি আছে ৩৬২টি। চট্টগ্রাম মহানগরীতে আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ৩৯টি, আইসিইউ শয্যায় ভর্তি আছে ২১ জন এবং খালি আছে ১৮টি শয্যা। সারাদেশে অন্যান্য হাসপাতালে সাধারণ শয্যা সংখ্যা ৭ হাজার ৭০২টি, ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ১ হাজার ৮৪৩ জন, খালি আছে ৫ হাজার ৮৯০টি শয্যা। সারাদেশে অন্যান্য হাসপাতালে আইসিইউ শয্যা রয়েছে ১৯৩ জন, আইসিইউ শয্যায় ভর্তিকৃত রোগীর সংখ্যা ৯৫ জন। খালি আছে ১০৩টি আইসিইউ শয্যা। সারাদেশে হাসপাতালে সাধারণ শয্যা সংখ্যা ১৫ হাজার ৯৯৪টি, রোগী ভর্তি আছে ৪ হাজার ৩৩৬ জন এবং খালি আছে ১০ হাজার ৯৫৮টি শয্যা। সারাদেশে আইসিইউ শয্যা সংখ্যা ৬৬২টি, রোগী ভর্তি আছে ২৬৬ জন এবং খালি আছে ১৯৬টি। সারাদেশে অক্সিজেন সিলিন্ডারের সংখ্যা ১২ হাজার ৭১টি। সারাদেশে হাই ফ্লো নেজাল ক্যানেলা সংখ্যা ২৬১টি এবং অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ১১০টি।

০১৩১৩-৭৯১১৩০, ০১৩১৩-৭৯১১৩৮, ০১৩১৩৭৯১১৩৯ এবং ০১৩১৩৭৯১১৪০ এই নম্বরগুলো থেকে হাসপাতালের সকল তথ্য পাওয়া যাবে। কোন হাসপাতালে কতটি শয্যা খালি আছে। কত রোগী ভর্তি ও কতজন ছাড় পেয়েছেন এবং আইসিইউ শয্যা খালি আছে কি না এই ফোন নম্বরগুলোতে ফোন করে জানা যাবে বলে তিনি জানান।

অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় আইসোলেশনে রাখা হয়েছে ৬০৯ জনকে। বর্তমানে আইসোলেশনে আছেন ১৮ হাজার ৫৯১ জন। আইসোলেশন থেকে ২৪ ঘণ্টায় ৫১৬ জন এবং এখন পর্যন্ত ২৩ হাজার ৫৫৬ জন ছাড় পেয়েছেন। এখন পর্যন্ত আইসোলেশন করা হয়েছে ৪২ হাজার ১৪৭ জনকে।

তিনি জানান, প্রাতিষ্ঠানিক ও হোম কোয়ারেন্টিন মিলে ২৪ ঘণ্টায় কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে ২ হাজার ৬৮৬ জনকে। এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ৯ হাজার ৯৯৭ জনকে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। কোয়ারেন্টিন থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৫২৫ জন এবং এখন পর্যন্ত ৩ লাখ ৫০ হাজার ১৪৩ জন ছাড় পেয়েছেন। বর্তমানে কোয়ারেন্টিনে আছেন ৫৯ হাজার ৮৫৪ জন।

ডা. নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘন্টায় হটলাইন নম্বরে ৯৬ হাজার ২৮৩টি এবং এ পর্যন্ত প্রায় ১ কোটি ৬৯ লাখ ২৪ হাজার ৬৮১টি ফোন কল রিসিভ করে টেলিমেডিসিন, স্বাস্থ্য সেবা ও পরামর্শ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।

করোনাভাইরাস চিকিৎসা বিষয়ে এ পর্যন্ত ১৬ হাজার ৪৯৫ জন চিকিৎসক অনলাইনে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন। গত ২৪ ঘন্টায় যুক্ত হয়েছেন ৩ জন। এদের মধ্যে ৪ হাজার ২১৭ জন স্বাস্থ্য বাতায়ন ও আইইডিসিয়ার’র হটলাইনগুলোতে স্বেচ্ছাভিত্তিতে সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘন্টা জনগণকে চিকিৎসাসেবা ও পরামর্শ দিচ্ছেন। এছাড়া ২৪ ঘন্টায় কোভিড বিষয়ক টেলিমেডিসিন সেবা গ্রহণ করেছেন ৪ হাজার ৫২৪ জন। এ পর্যন্ত শুধু কোভিড বিষয়ে স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করেছেন ৯৭ হাজার ৭১৬ জন। প্রতিদিন ৩৫ জন চিকিৎসক ও ১০ জন স্বাস্থ্য তথ্যকর্মকর্তা দুই শিফটে মোট ৯০ জন টেলিমেডিসিন সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।

ডা.নাসিমা সুলতানা জানান, দেশের বিমানবন্দর, নৌ, সমুদ্রবন্দর ও স্থলবন্দর দিয়ে গত ২৪ ঘন্টায় ২ হাজার ৬৮০ জনসহ সর্বমোট বাংলাদেশে আগত ৭ লাখ ৬৫ হাজার ৬০ জনকে স্কিনিং করা হয়েছে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পরিস্থিতি তুলে ধরে অতিরিক্ত মহাপরিচালক জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৮ জুলাই পর্যন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী ২৪ ঘন্টায় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩৯ হাজার ৫১৩ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৪৭ হাজার ৯৫৪ জন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৮০৭ জন এবং এ পর্যন্ত ৩২ হাজার ৯০৭ জন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ১৮ জুলাই পর্যন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী সারাবিশ্বে ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪৮ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১ কোটি ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার ৪৪১ জন। ২৪ ঘন্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ৭ হাজার ৩০৭ জন এবং এ পর্যন্ত ৫ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ জন বলে তিনি জানান।

বুলেটিন উপস্থাপনের শুরুতে করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে নিকটস্থ বুথে নমুনা দিতে আসার আহ্বান জানিয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, ‘করোনা নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সবাই শনাক্ত করতে এবং নমুনা পরীক্ষায় সহায়তা করুন। নমুনা সংগ্রহের বুথে সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত নমুনা দিতে পারেন। যারা বুথে যেতে পারবেন না তাদের জন্য রাজধানীতে বাসায় গিয়ে নমুনা সংগ্রহের বিশেষ ব্যবস্থা আছে। তাই সবার প্রতি অনুরোধ, আপনারা কোনও রকম আতঙ্কিত না হয়ে পরীক্ষা করার জন্য নমুনা দিন, শনাক্ত করতে সহায়তা করুন। এই মহামারিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করুন।’

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে ঘরে থাকা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, জনসমাগম এড়িয়ে চলা, সর্বদা মুখে মাস্ক পরে থাকা, সাবান পানি দিয়ে বারবার ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোয়া, বাইরে গেলে হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার, বেশি বেশি পানি ও তরল জাতীয় খাবার, ভিটামিন সি ও ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, ডিম, মাছ, মাংস, টাটকা ফলমূল ও সবজি খাওয়াসহ শরীরকে ফিট রাখতে নিয়মিত হালকা ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্য অধিদফতর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।

তিনি বলেন, ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ তা অতিরিক্ত ঝুঁকি তৈরি করে।